আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি সাংবাদিকের লাঞ্ছিত করার পর ভিকটিম সাংবাদিকের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন।
শনিবার দুপুরে তোপখানা রোডের মেহেরবা প্লাজায় তার নিজস্ব কার্যালয়ে
সাংবাদিক নেতাদের মধ্যস্থতায় তিনি এ ঘ্টনায়
দুঃখ প্রকাশ করে ক্ষমা চান। এ সময় তিনি হাসপাতালে ভর্তি দুই
সাংবাদিক ও ক্যামেরার ক্ষতিপূরণ দেয়ার কথা স্বীকার করেন।
সাংবাদিক নেতাদের মধ্যে ছিলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন একাংশের সভাপতি ওমর ফারুক, সাধারণ সম্পাদক শাবান মাহমুদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি শাহেদ চৌধুরী প্রমুখ।
ঘটনার বিবরণে গোলাম মাওলা রনি বলেন, আমি গত কয়েকদিন শেয়ারবাজার নিয়ে কথা বলছি এবং ফেসবুকে লেখার কারণে দরবেশ বাবার (সালমান এফ রহমান) নির্দেশে তার মালিকানাধীন ইনডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের তালাশ টিম আমার পেছনে লেলিয়ে দেয়া হয়েছে। এটা আমার সন্দেহ।
গত ১০ দিন ধরে খোঁজখবর নিয়েছে ও আমার নির্বাচনী এলাকায় ঘুরে এসেছে। আমার দুর্নীতির সংবাদ তুলে এনেছে বলে জানিয়েছেন আমার আত্মীয়-স্বজনরা।
এরপর গত চারদিন ধরে সকাল-সন্ধ্যা আমার তোপখানা রোডের অফিস থেকে শুরু করে নিজ বাসা পর্যন্ত পেছনে লেগে আছে। কারো সঙ্গে কোনো কথা বলেন না। আমার অফিসের ফ্রন্ট ডেস্কের কর্মচারী আবদুল কুদ্দুসের কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন তারা।
শনিবার দুপুরেও আমার অফিসের সামনে এসে একটি ক্যামেরা চালু করে দাঁড়িয়ে থাকে। জানতে চাইলে পাঁচ লাখ টাকা মেনে নেয়ার কথা বলেন, নইলে সবকিছু ফাঁস করে দেয়ার হুমকি দেন। তখন আমার অফিসের কর্মচারীদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। সাংবাদিকদের শরীরে আঘাতের কথা অস্বীকার করেন রনি। কারা মেরেছে তিনি তা জানেন না এবং এ ঘটনার দায়ভারও তিনি নেবেন না বলে জানান।
ইনডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের রিপোর্টার ইমতিয়াজ মমিন সানি বলেন, আমাদের তালাশ টিমের কাছে তথ্য ছিল যে, গোলাম মাওলা রনিকে একজন সরকারি কর্মকর্তা টেন্ডারের দুই কোটি টাকা দেবেন। তাই আমরা প্রতিবেদনের স্বার্থে তার অফিসে আসি।
ঘটনার বিবরণে অভিযোগ করে বলেন, কতিপয় লোকসহ গোলাম মাওলা রনি নিজ হাতে আমাদের মারেন এবং ঘটনার সময় আমাদের ক্যামেরা ও বুম ভাংচুর করে তাদের কাছে আটকে রাখে।
ঘটনার পরে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে রনির দুই ঘণ্টা বৈঠক শেষে ঘটনার মীমাংসা হয়। এ সময় রনি দুঃখ প্রকাশ করেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিক নেতা শাবান মাহমুদ বলেন, ভুল বোঝাবুঝির কারণে এই অনাকাংখিত ঘটনার সূত্রপাত। আমরা ভদ্রতা ও সামাজিকতার কারণে সমঝোতায় এসেছি।
সাংবাদিক নেতাদের মধ্যে ছিলেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন একাংশের সভাপতি ওমর ফারুক, সাধারণ সম্পাদক শাবান মাহমুদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি শাহেদ চৌধুরী প্রমুখ।
ঘটনার বিবরণে গোলাম মাওলা রনি বলেন, আমি গত কয়েকদিন শেয়ারবাজার নিয়ে কথা বলছি এবং ফেসবুকে লেখার কারণে দরবেশ বাবার (সালমান এফ রহমান) নির্দেশে তার মালিকানাধীন ইনডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের তালাশ টিম আমার পেছনে লেলিয়ে দেয়া হয়েছে। এটা আমার সন্দেহ।
গত ১০ দিন ধরে খোঁজখবর নিয়েছে ও আমার নির্বাচনী এলাকায় ঘুরে এসেছে। আমার দুর্নীতির সংবাদ তুলে এনেছে বলে জানিয়েছেন আমার আত্মীয়-স্বজনরা।
এরপর গত চারদিন ধরে সকাল-সন্ধ্যা আমার তোপখানা রোডের অফিস থেকে শুরু করে নিজ বাসা পর্যন্ত পেছনে লেগে আছে। কারো সঙ্গে কোনো কথা বলেন না। আমার অফিসের ফ্রন্ট ডেস্কের কর্মচারী আবদুল কুদ্দুসের কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন তারা।
শনিবার দুপুরেও আমার অফিসের সামনে এসে একটি ক্যামেরা চালু করে দাঁড়িয়ে থাকে। জানতে চাইলে পাঁচ লাখ টাকা মেনে নেয়ার কথা বলেন, নইলে সবকিছু ফাঁস করে দেয়ার হুমকি দেন। তখন আমার অফিসের কর্মচারীদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। সাংবাদিকদের শরীরে আঘাতের কথা অস্বীকার করেন রনি। কারা মেরেছে তিনি তা জানেন না এবং এ ঘটনার দায়ভারও তিনি নেবেন না বলে জানান।
ইনডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের রিপোর্টার ইমতিয়াজ মমিন সানি বলেন, আমাদের তালাশ টিমের কাছে তথ্য ছিল যে, গোলাম মাওলা রনিকে একজন সরকারি কর্মকর্তা টেন্ডারের দুই কোটি টাকা দেবেন। তাই আমরা প্রতিবেদনের স্বার্থে তার অফিসে আসি।
ঘটনার বিবরণে অভিযোগ করে বলেন, কতিপয় লোকসহ গোলাম মাওলা রনি নিজ হাতে আমাদের মারেন এবং ঘটনার সময় আমাদের ক্যামেরা ও বুম ভাংচুর করে তাদের কাছে আটকে রাখে।
ঘটনার পরে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে রনির দুই ঘণ্টা বৈঠক শেষে ঘটনার মীমাংসা হয়। এ সময় রনি দুঃখ প্রকাশ করেন।
বৈঠক শেষে সাংবাদিক নেতা শাবান মাহমুদ বলেন, ভুল বোঝাবুঝির কারণে এই অনাকাংখিত ঘটনার সূত্রপাত। আমরা ভদ্রতা ও সামাজিকতার কারণে সমঝোতায় এসেছি।
No comments:
Post a Comment